পাকিস্তানি সেনাদের অহংকার, নির্বুদ্ধিতা ও ভীরুতা নিয়ে প্রচলিত আছে অনেক মজার সব ঘটনা ও কৌতুক। আজ পর্ব ১ -
১.
মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া সাবেক এক পাকিস্তানি সেনা তার নাতির কাছে যুদ্ধের স্মৃৃতি রোমন্থন করছিল—
নাতি: দাদু, যুদ্ধের সময় তুমি তো একজন সেন্ট্রি ছিলে। রাতে পাহারা দিতে তোমার ভয় করত না?
দাদু: মাঝেমধ্যে করত।
নাতি: কখন?
দাদু: যতক্ষণ না আমি ঘুমিয়ে পড়তাম।
দাদু: মাঝেমধ্যে করত।
নাতি: কখন?
দাদু: যতক্ষণ না আমি ঘুমিয়ে পড়তাম।
২.
ইয়াহিয়ার সেনারা কি ডগ স্যান্ডউইচ খেত?
—না। পাউরুটি তাদের সহ্য হতো না।
৩.
একদিন পাকিস্তানি সেনাক্যাম্পের সামনে একটা ছোট্ট বাঙালি ছেলে একটা ছাগল চরাচ্ছিল। খানসেনারা ভাবল, ওর সঙ্গে একটু মজা করা যাক। একজন সেনা বলল, ‘কি হে, নিজের ভাইকে এত জোরে জোরে পেটাও, এত নির্দয় কেন তুমি?’
ছেলেটা বলল, ‘কী করব? না পেটালে তো এত দিনে খানসেনাদের দলে গিয়ে ভিড়ত।’
একদিন পাকিস্তানি সেনাক্যাম্পের সামনে একটা ছোট্ট বাঙালি ছেলে একটা ছাগল চরাচ্ছিল। খানসেনারা ভাবল, ওর সঙ্গে একটু মজা করা যাক। একজন সেনা বলল, ‘কি হে, নিজের ভাইকে এত জোরে জোরে পেটাও, এত নির্দয় কেন তুমি?’
ছেলেটা বলল, ‘কী করব? না পেটালে তো এত দিনে খানসেনাদের দলে গিয়ে ভিড়ত।’
৪.
বাংলাদেশি সেনাদের সঙ্গে গুলিবিনিময়কালে একবার সব পাকিস্তানি সেনা দৌড়ে পালাতে লাগল। হতভম্ব জেনারেল চিত্কার করে বললেন, ‘যাও সবাই, আবার যার যার পজিশনে ফিরে যাও। তোমরা দৌড়াচ্ছ কেন?’
‘কারণ, আমরা উড়তে পারি না।’
বাংলাদেশি সেনাদের সঙ্গে গুলিবিনিময়কালে একবার সব পাকিস্তানি সেনা দৌড়ে পালাতে লাগল। হতভম্ব জেনারেল চিত্কার করে বললেন, ‘যাও সবাই, আবার যার যার পজিশনে ফিরে যাও। তোমরা দৌড়াচ্ছ কেন?’
‘কারণ, আমরা উড়তে পারি না।’
৫.
জেনারেল ইয়াহিয়া রাগান্বিত হয়ে এক সেনাকে বরখাস্ত করে দিয়ে বললেন,
-‘আমি নিশ্চিত, আর্মি থেকে বরখাস্ত হওয়ার পর তুমি আমার মৃত্যু কামনা করবে, যাতে করে তুমি আমার কবরের ওপর থুথু নিক্ষেপ করতে পারো।’
সৈন্যটি বলল, ‘না স্যার। বরখাস্ত হওয়ার পর আমি আর লাইনে দাঁড়াতে চাই না।’
জেনারেল ইয়াহিয়া রাগান্বিত হয়ে এক সেনাকে বরখাস্ত করে দিয়ে বললেন,
-‘আমি নিশ্চিত, আর্মি থেকে বরখাস্ত হওয়ার পর তুমি আমার মৃত্যু কামনা করবে, যাতে করে তুমি আমার কবরের ওপর থুথু নিক্ষেপ করতে পারো।’
সৈন্যটি বলল, ‘না স্যার। বরখাস্ত হওয়ার পর আমি আর লাইনে দাঁড়াতে চাই না।’
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন